আমার ২৩তম জন্মদিন.....

১১:১৬ PM Posted In Edit This 0 Comments »
২৪ শে আগাষ্ট আমার ২৩ তম জন্মদিন চলে গেল। হাটি হাটি পা পা করে ২২টি বছর পার করে দিলাম।২৩ তম জন্মদিনটি বেশ অন্য রকম ছিল। কিছু দিন ধরে খুব খারাপ সময় কাটতে ছিল। তাই এই দিনটায় বাসা থেকে বের হইনি। তবে ফেসবুক, টেক্সট, ফোন এবং ইমেইলে অনেকে উইশ করেছে। এবারই এত বেশী উইশ পেয়েছি। খুব ভালো লেগেছিল। কিছু কিছু মানুষের সাথে কথা বলে মন খুব ভাল হয়ে গিয়েছিল। 
আরও পড়ুন>>>>>

আমাকে নিয়ে কিছু কথা

১০:৩৮ AM Posted In Edit This 0 Comments »
আমি খুবই সাধারন একজন মানুষ। নিজেকে হারিয়ে ফেলি সব সময়। আমি সত্যিই কিছু বুঝিনা। এখনো জুতোর ফিতে বাধতে পারিনা। বাজারে গেলে বুঝতে পারিনা কি কিনব। ভার্সিটি যাওয়ার সময় প্রতিদিন ভাবতে হয় আজ কোন বাসে যাব। আমি স্বিদ্ধান্ত নিতে পারি না। আমার মনে হয় সবাই আমাকে অপছন্দ করে। মনেমনে অজানা আশঙ্কা সবসময় লেগেই থাকে। নিজের প্রতি একটুও বিশ্বাস খুজে পাই না। তবুও বড় হবার প্রবল একটা ইচ্ছা আছে। আমার নাম মো: আল আমিন। জীবনে অনেক জায়গায় অনেক নাম ইউজ করেছি। কিন্তু এটাই আমার আসল নাম। মতলব উত্তর উপজেলার চাঁদপুরে আমার জন্ম।
আরও পড়ুন>>>>>

দাড়ি পরে যায় প্রতিটা গল্পের শুরুতে।।।।।।

১:০৩ PM Posted In Edit This 0 Comments »
মানুষের সব দিন সমান বা একই ভাবে কাটে না। কখনো ভাল কখনো বা খুবই খারাপ। আমি জানি সব সময় ভালো দিন কাটে না। আমার ও তেমনি। তবে বেশির ভাগই আমি খারাপ সময়ই কাটাই। মানুষের জীবন থেকে যদি কিছু সময় মুছে ফেলা যেত তবে আমি আমার গত তিনটা বছর মুছে দিতাম। তারপর সাথে সাথেই রিসাইকেল বিনটাও এম্পটি করে দিতাম।অথবা সিফ্ট ডিলেট। কারন গত তিন বছর আমার সবচেয়ে খারাপ কেটেছে। সেগুলো ভুলে নতুন করে আবার শুন্য থেকে শুরু করতাম। এখনো মাঝে মাঝে মনে হয় নিজেকে ঢেলে সাজাই। কিন্তু শুরু করার আগেই আবার থমকে যাই। পিছুটানের ব্যাপারে আমি খুবই অগ্রমুখি। সবসময় অতীত নিয়ে চিন্তা করি। সত্যিই অতীত মানুষের পিছু ছাড়ে না। আমি বাক্সে বন্ধি হয়ে গেছি। বের হওয়া আর হল না। তবে আমি ফিরতে চাই। হতে চাই অসাধারন। আমাকে আবার নিজেকে নিয়ে ভাবতে হবে। আমি আজই শুরু করতে চাই। আমি জানি আমি পারব। তবুও হতাশ হই। আমি চেয়ে চেয়ে দেখি দাড়ি পরে যায় প্রতিটা গল্পের শুরুতে।
আরও পড়ুন>>>>>

বদলে যেতে চাই

৮:৫৫ PM Posted In Edit This 0 Comments »
গত কিছু দিন ধরে ভবিষ্যত নিয়ে খুব চিন্তিত। প্রোগ্রামার হওয়ার খুব ইচ্ছা। স্বিদ্বান্ত নিতে পারছি না। পিএইচপি, সি শার্প, নাকি জাভা দিয়ে শূরু করব। গত কয়েক দিন ধরে লিনাক্স ইউজ করার জন্য খুব প্রস্তুতি চলছে। মনটাও খুব ভালো নেই। মনে হচ্ছে গ্রহ চুত্য হয়ে যাচ্ছি। পড়াশোনা করতেও ইচ্ছে করতেছে না। গত কাল স্টিভ জবসের জীবনিটা পড়লাম। তিনি এপ্যালের প্রতিষ্টাতা। মাঝে মাঝে মনে হয় কোন এক মনিষি বা সফল কারো জীবণি বেছে নিয়ে তার মত হয়ে যাই। আবার ভাবি স্টিভ জবস ভার্সিটি ছেড়ে দিয়ে কত বড় এক ব্যাক্তিত্ব হয়ে গেলেন। সব ছেড়ে দিয়ে নিজের ভালবাসার কাজটি বেছে নেই। এই রকমও ভেবেছি অনেক বার।
আমার আশে পাশে ইন্সপায়ারেশন দেওয়ার মত কেউ নেই। আমার ফ্রেন্ডরা কিছু বুঝে না বললেই চলে। সারাক্ষন শুধু গালফ্রেন্ডকে খুশি করার চিন্তায় ব্যাস্ত। তাদের সুখি জীবনে হয়ত ভবিষ্যত ভাবার কোন প্রয়োজনই দেখা দেয়নি। ওদেরতো অনেক ভালো অবস্থা। কিন্তু আমারত তেমন না। সুতরাং ওদের সাথে তাল মিলালে চলবে না। আমাকে আমার মত হতে হবে। আমাকে অবশ্যই অসাধারন হতে হবে। আবার ভাবি এক কষ্ট করে এত পড়াশোনা করে কি হবে। মৃত্যুতো ওৎ পেতে আছে। মরে গেলেতো সব শেষ। একটু পর আবার ভাবি তাই বলে কি থেমে যাব। না। তাতো হয় না।
খুব ইচ্ছা আব্বাকে দেখাই আমার কষ্টের জীবনটা। তাহলে হয়তো আর কষ্ট করে এই শহরে আর পড়া শোনা করতে হবে না। কিন্তু যখনই আব্বা ফোন করে তখনই মন ভালো হয়ে যায়। আসলেই আব্বাকে অনেক ভালবাসি। তাই কিছু বলতে পারি না। একদিন ঠিকই বলব। হয়তো বলব না। জানি না কি হবে আমার।ইদানিং সিগারেট খাওয়াটা অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। জীবনটাকে অপচয় করে ফেলেছি। এখন আর ফিরার সময় নাই। তাই শুধুই কষ্ট পাই।
আরও পড়ুন>>>>>

সহজে বলে দেয়া কতগুলো কঠিন কথা

১:৩১ AM Posted In Edit This 0 Comments »
আমার এখন আর কষ্ট হয় না তোমার জন্য। সত্যি বলছি বুকের ভেতর আর কোন দীর্ঘশ্বাস জন্ম নেয় না। কিন্তু জান খুব নিঃসঙ্গ মনে হয় নিজেকে। মাঝে মাঝে তোমাকে আমার মনে পড়ে। যখন মনে পড়ে আমার সময় কিছুক্ষণের জন্য থমকে যায়। কিছু স্মৃতি আমার চোখের সামনে ভাসতে থাকে। এরপর আমি তোমাকে আর ভাবি না, ভাবতে পারি না। অথচ একদিন এমন ছিলাম না আমি, সারাক্ষণই তোমাকে ভাবতাম। আমার ঐ চরম মূহুর্তগুলোতে একমাত্র অনুভূতি ছিলে তুমি।আমি তোমাকে ভাবতে চাইতাম না, জোর করে ভুলে থাকতে চাইতাম তোমাকে। কিন্তু পারতাম না। ভুলে যাবার প্রচন্ড চেষ্টা করে যতই আমি নিজের ভেতরে যত প্রবেশ করি, ঘুরে ফিরে চলে আমি ঠিক চলে যেতাম তোমার কাছে। তোমাকে নিয়ে আমার চারপাশে একটা বৃত্ত তৈরি হয়ে গিয়েছিল। আমি সেই বৃত্তের মাঝে ঘোরপাক খাচ্ছিলাম। শত চেষ্টা করেও আমি সেই বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারছিলাম না। অসংখ্য নির্ঘুম রাতে আমি ভেবেছি তোমার কথা, তোমার ফিক করে হেসে ফেলা হাসির শব্দের কথা, যে হাসির শব্দ আমাকে ভুলিয়ে দিত আমি বন্দী, আমি অসহায়। তোমাকে ভালবাসা অনেক বড় অপরাধ ছিল। আমি মেনে নিয়েছিলাম আমার ভাগ্য, যেমন করে মৃত্যুর অপেক্ষায় থাকা প্রাণী মেনে নেয় তার চরম সত্য। আমি এখনো হয়তো তোমাকে ভালবাসি। আমি যতদুর যাই সরল রেখা দেখি আমার অন্তরে। তারপর বিন্দুর মত থেমে যাই শুধু অবস্থান নিয়ে কোন প্রকার গানিতিক প্রমান ছাড়া। এই কথাগুলো অন্তরেব অন্তস্থল থেকে উচ্চারিত হওয়া কিছু শব্দের প্রকাশ মাত্র। বিশ্বাস কর নন্দিনী ভালবাসার যে কি আনন্দ। সারা রাত জেগে যখন সকাল বেলা প্রচন্ড ঘুম আর মাথা ব্যাথা নিয়ে ভার্সিটি যাই ভাবি তোমাকে নীল আকাশে উরিয়ে দিলাম ঘুড়ির মত নাটাই সূতো ছাড়া। এখনতো আর সেই সময় নাই। প্রেমিকা এখন পাওয়া যায় বাজার দরে পতিতার মত। আমি প্রোফেশনাল হতে চাই না। আমি মুক্তি চাই। তবু তোমার জন্য কাঁদি। যখন রাস্তায় হাটি মনে মনে ভাবি তুমি আমায় দেখতেছ। অথবা মনে হয় তুমি আমার পাশে আছ। মাঝেমাঝে কল্পনায় আরও অনেক দূড় চলে যাই। না! আমি থমকে যাই। কারন এটা অর্থহীন।
আরও পড়ুন>>>>>