মা-বাবা তোমাদের সত্যিই অনেক ভালবাসি।

১১:৪২ PM Posted In Edit This 0 Comments »
পেন্সিলঃ আই এম সরি।:(

ইরেজারঃ কেন? তুমি তো কোনো ভুল করোনি।

পেন্সিলঃ আমি সরি এজন্য যে তুমি আমার জন্য সবসময় কষ্ট পাও,যখনই আমি কোনো ভুল করি,তুমি সব সময় তা মুছে দেয়ার জন্য প্রস্তুত থাকো,কিন্তু যতবারই তুমি আমার ভুলগুলো গায়েব করে দাও তুমি নিজের কিছুটা অংশ হারাও,প্রতিবারই ছোট থেকে আরো ছোট হয়ে যাও।


ইরেজারঃ এটা সত্যি,কিন্তু তুমি দুঃখ কোরো না।দেখ,আমাকে বানা্নোই হয়েছে এই কাজটি করার জন্য।আমি তৈরীই হয়েছি তুমি কোনো ভুল করলে তোমাকে সাহায্য করার জন্য।যদিও আমি জানি যে এই কাজে একদিন নিজেকে পুরোটাই নিঃশেষ করে দিতে হবে।তবু আমি আমার কাজ করে সুখী।তাই প্লিজ,চিন্তা কোরো না,তুমি দুঃখে আছো দেখতে খুব খারাপ লা্গে :)

আমাদের বাবা-মা ইরেজারের মত আর আমরা সন্তানরা পেন্সিলের মত।বাবা-মা সবসময় তার সন্তানদের পাশে থাকে তাদের ভুল গুলো মুছে ফেলার জন্য,সংশোধন করার জন্য।এইকাজে তারা নিজেদের নিঃশেষ করে দেয় ও ধীরে ধীরে ছোট হয়ে যায় (বুড়ো হয়ে যায় এবং একদিন এই পৃথিবী ছেড়েই চলে যায়).

আমরা নিজেদের বড় হওয়া নিয়ে এত বেশি ব্যস্ত থাকি যে ভুলে যাই তারাও বড় হচ্ছে,তাদেরও বয়স বাড়ছে।
আরও পড়ুন>>>>>

আজ তোমায় মনে পরে গেল।

১১:১৪ PM Posted In Edit This 0 Comments »
আমি আমার সাদা কালো ক্যানভাস এ শুধু রঙিন ছবি আকাঁর চেষ্টা করি... যতবার চেষ্টা করি;এই ভুলের বাস্তবতা তা নষ্ট করে দেয়...আমি আঁকা বন্ধ করে দিলাম... ক্যানভাস খালি পড়ে রইল...এরপর মনের সব ইচ্ছা, স্বপ্ন, ভালবাসা কবিতায় ভর্তি করলাম,তাও বাস্তবতা লিখতে দিলনা...আমি লেখা ছেড়ে দিলাম...অনেকদিন...অনেক মাস আমি পড়ে রইলাম ভাললাগা থেকে বহু দুরে...এরপর ও তোমাকে কাছের করে রাখা গেলনা...হয়ত কিছু ভালবাসা অনেক কিছু চাই... মাঝে মাঝে সব কিছু বিসর্জন দিয়েও ভালবাসাকে কাছের করে রাখা যায়না...........
আরও পড়ুন>>>>>

জীবন যেমন হয়।

৪:১৫ PM Posted In Edit This 0 Comments »
আমি জীবনকে জিগ্যেস করলাম
“ তুমি এত কঠিন কেন...??
জীবন হাসল আর বলল
“ তুমিতো সহজপ্রাপ্য জিনিস গুলো পছন্দ
করোনা!!”
আসলেই আমরা সহজে যা পাই তার প্রতি কেন যেন আকর্ষণ হারিয়ে ফেলি
আরও পড়ুন>>>>>

আজ: ১১.১১.১১ এবং আমার ঈদ-উল-আযহা।

১:৫৭ PM Posted In Edit This 0 Comments »
বিংশ শতাব্দির একটি সাজানো সংখার তারিখ, ১১ নভেম্বর, ২০১১। ফেসবুক এবং ব্লগে সূখি মানুষরা এটা নিয় চরম মাতামাতি করছে। খুশি হওয়ার দিনই বলা চলে। একশত বছর পরপর এইরকম একটা তারিখ আসে। মাত্র তিন দিন হল ঈদ-উল-আযহার। ০৭.১১.২০১১ ছিল পবিত্র ঈদ-উল-আযহা। আমার মনে আছে ছোটবেলার কোন এক ঈদে চার টাকা পেয়ে নাচতে নাচতে ঈদগাহে চলে গিয়েছিলাম। মিস করি সেই দিনগুলোকে। চরম ভাবে মিস করি। ১৯৮৮ সালে আমার জন্মের পর ২০০৭ সাল পর্যন্ত আমার সময়গুলো ভালোই কেটেছে। না, না, শুধু ভালো না অন্নেক ভালো কেটেছে। আমার যতটুকু মনে আছে ২০০৪-২০০৭ সালের ঈদ গুলো আমার বেশী ভালো কেটেছে।

কিন্তু তার পরবর্তি একটা ঈদও অন্যসাধারন দিনের চেয়ে তেমন আলাদা মনে হয়নি। বরং ঝামেলা পূর্নই ছিল। সর্বশেষ ২০১১ এর ঈদটা বেশী খারাপ কেটেছে। একটুও ভালো লাগেনি। অন্যান্য ঈদে সকালে ঘুম থেকে উঠে ফজরের নামাজ পড়ি এবার তা করা হয়নি। সকাল সাড়ে আটটায় ঘুমথেকে উঠে গোছল করে ঈদের নামাজ পড়তে চলে গেলাম মা, দাদি আর আন্টিকে সালাম করে। নামাজ শেষে গরু কাটাকাটি করলাম। এটা অবশ্য একটু ভালো লেগেছিল। তারপর আমার প্রতিদিনের সঙ্গি রকিবের সাথে আড্ডা এবং ব্যাডমিন্টন খেলে রাত বারোটার দিকে বাসায় চলে আসি। এই ঈদটা ছিল আমার সবচেয়ে কম ভালো লাগার ঈদ। ১০.১১.১১ ঢাকায় চলে আসি। আর আজ সকাল থেকে নেটে সময় কাটাচ্ছি। সারাদিন তাই করবো। কিছুই ভালো লাগছেনা।

আরও পড়ুন>>>>>

কত পথ রয়েছে বাকি

১২:১৭ AM Posted In Edit This 0 Comments »
সূর্য হেলে পশ্চিমে দোলে। বয়স আমার দুপুর ছুইছুই। কিন্তু আমার দেখা হয়নি কিছুই। সুণিলের মত বলতে গেলে সেই রায়ের গুলি, সেই লাঠি লজেন্স আমায় কেউ ফিরিয়ে দেবেনা। সফলদের দেখলে খুবই ভালো লাগে কিন্তু ব্যার্থতার ঘোলাটে আলোয় আমি হারিয়েছি পথ। ফিরে আসার চরম ইচ্ছে আছে কিন্তু মহাকর্ষ বলের মত কিছু একটা সবসময় আকর্ষন করে আছে। আমার আর ফেরা হয়না।


উপরের লাইনগুলো খুব কঠিন করে লেখা। যেহেতু আমাকে নিয়ে নজরুল কিংবা রবীন্দ্রনাথের মত গবেষনা হবে না তাই নিজেই সহজ করে দিচ্ছি।....... আমার আজ বলতে দ্বিধা নাই। আমি খুব পিছনের সারির মানুষ। সফলতা সবার জন্য সোনার হরিণ কিন্তু আমার জন্য মরিচিকা। চেষ্টা না করে কিংবা অনেক চেষ্টা করেও কখনো সফল হতে পারি নাই। সমস্যাটা আমার খুব বেশি প্রকট। স্বিদ্ধান্ত বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ যা আমাকে দিয়ে হয়না।
কচ্ছপরা দৌড়ে জিতে কারন সে বদ্ধ পরি কর। কচ্ছপে আরকটা স্বভাবের কথা বলি... কচ্ছপ কাউকে কামর দিয়ে মুখ ও মাথা তার খোলসের মধ্যে ডুকিয়ে নেয়। তারপর বাইরে থেকে যতই চেষ্টা করুন কোন লাভ নাই সে তার মাথা বের করবেনা। আমাকেও কচ্ছপের মত হতে হবে। আমার কাজগুলো নিয়ে এই রকম হতে হবে। আর ভাল লাগার কাজটি খোজে নিতে হবে।
আরও পড়ুন>>>>>