কিছু ভাল লাগার জিনিস

১:১৬ AM Posted In Edit This 0 Comments »
প্রিয় বই 
- নৌকা ডুবি-> রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ( নৌকাডুবি তিন বার পরেছি। আরও অনেক বার পরার ইচ্ছে আছে। যারা বই পরাকে ভালবাসেন তারা একবার পরে দেখবেন। অসাধারন একটা উপন্যাস) 
-গড ফাদার-> মারিও পুজো ( কি বলব বিশাল এক বই। যত বার পরি ভাল লাগে। এই বইয়ের মাধ্যমে ইংরেজী লেখকদের বই পড়া শুরু। আমি জীবনেও এই বইয়ের কথা ভুলতে পারবনা। দারুন ওকটা বই। 
-লা মিসারেবল->ভিক্টর হুগো ( টাচিং একটা বই। অসাধারন। যত বার পড়ি কষ্ট পাই) 
প্রিয় লেখক 
- শরৎ চন্দ্র চট্রোপধ্যায় 
-কাজী নজরুল ইসলাম 
-হুমায়ুন আহমেদ 
অবসরে যা ভাললাগে 
-নেট ব্রাউজ 
-ঘুম 
-ভ্রমন 
প্রিয় খেলা 
-ক্রিকেট। ( অন্য কোন খেলাকে ক্রিকেটের ১০০০ ভাগের একভাগও ভাল লাগে না) 
প্রিয় দল 
-বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম 
-ইংল্যান্ড ক্রিকেট টিম 
-ব্রাজিল ও পর্তুগাল ফুটবল টিম 
-ফুটবল ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ 
প্রিয় খেলোয়ার 
-ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো 
-কেভিন পিটারসেন 
-ডেনিয়েল ভেটরি 
-রিকার্ডো কাকা 
প্রিয় মুভি 
-টাইটানিক ( যতবার দেখি প্রতিবার মনে হয় আজই প্রথম দেখছি)-ব্যাচেলর 
-হাজার বছর ধরে 
প্রিয় নায়ক 
-লিওনার্দি দি কেপ্রিও 
-আমির খান 
-( কোন নায়িকাই ভালো লাগে না) 
প্রিয় গান 
-ফাইভ হান্ড্রেড মাইলস-> দি ব্রাদারস ফোর 
-সপ্নের চেয়ে মধুর-> হাবিব 
প্রিয় খাবার-ভাত ও ভাতের সাথে যে কোন কিছু। যা ছাড়া আমার একদম হয় না। 
-চানাচুর, ঝালমুড়ি, সিঙ্গারা, ফ্রাইড চিকেন আর সফট ড্রিংকস।
আরও পড়ুন>>>>>

কলেজের সংক্ষিপ্ত সময় ( এইচএসসি )

১২:৫৮ AM Posted In Edit This 0 Comments »

মুন্সি আজিম উদ্দিন কলেজেভর্তি হই ২০০৫ সালে। কলেজে খুব বেশী মজার স্মৃতি নেই। তবে কলেজের হোষ্টেলজীবনটা আজও মিস করি। বিশেষ করে স্যার যখন ঘুমিয়ে পড়ত তখন আমরা ছাদেআড্ডা দিতাম আর মাঝেমাঝে কার্ড খেলতাম। এনামুল, নুরে আলম, মাসুদ পারভেজ, কাউসার আমার খুব কাছের বন্ধু ছিল। ওদের সাথে এখনতেমনযোগাযোগ হয় না। আরআমার প্রিয় শিক্ষকের নাম আল আমিন। স্যার আমাকে খুব ভালবাসত আমিও। ওখনোস্যারের সাথে মাঝে মাঝে যোগাযোগ হয়। ২০০৭ সালে আমি এইচএসসিপরিক্ষাদেই।
আরও পড়ুন>>>>>

মাধ্যমিক বিদ্যালয়।

৭:১৯ PM Posted In Edit This 0 Comments »
২০০০ সালের জানুয়ারী মাস। আমার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রথম দিন। জানুয়ারী মাসে তখন হাড় কাপানো শীত পড়ত। চাঁদপুর জোলার মতলব থানার একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নাম জমিলা খাতুন উচ্চ বিদ্যালয়। দিনক্ষন মনে নাই শুধু মনে আছে আমি ও আমার দুই কাজিন একসাথে গিয়েছিলাম ভর্তি হতে। যাহোক, যেদিন প্রথম ক্লাসে গেলাম সেদিন একটু দেরি করে ফেলেছিলাম। প্রথমে ইংরেজি ক্লাস ছিল। সংকর স্যার ছিলেন মাধ্যমিকের আমার প্রথম শিক্ষক। প্রথম প্রথম সব কিছুই অন্য রকম। সেদিন খুবই উপভোগ করেছিলাম।ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত এখানেই পড়াশোনা করি। সম্ভবত আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্মৃতিময় অধ্যায়। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত আমি স্কুলের হোষ্টেলে থেকে পড়াশোনা করি। হোষ্টেল জীবনের কথা আমি জীবনেও ভুলতে পারবনা। খুব খুব মজার ছিল সেই সময় গুলো। এখন সেই সময়গুলো খুবই মিস করি।আমি ২০০৫ সালে বিঙ্জান বিভাগ থেকে এসএসসি পরিক্ষা দেই। আমরা যখন পরিক্ষা দেই তখন আমাদের সময়গুলো খুবই দারুন ছিল। হোষ্টেল থেকে রিক্সা অথবা ট্রলারে করে পরিক্ষা দিতে যেতাম। ওহ......... সেই দিনগুলো কি দারুন ছিল। আজ আবার সেই দিনগুলো ফিরে পেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। জানি তা ফিরে পাওয়া সম্ভব না। তবু ও নষ্টালজিক আমি বারবার ফিরে পেতে চাই সেই সময়। আমার মনে হয় যদি আবার ভর্তি হতে পারতাম জমিলা খাতুন উচ্চ বিদ্যালয়ে। মাধ্যমিক অধ্যায়টা আমার জীবনের শ্রেষ্ট সময়। ওই সময়ের বন্ধুদের মধ্যে বিভূতি, ইসরাফিল, হেলাল, মফিজুল ইসলাম, এনামুল এবং আরো অনেক। ওদের অনেক মিস করি। স্যারদের মধ্যে মনিরুজ্জামান স্যার, আবুল হাসেম, মোস্তফা স্যারের কথা খুব মনে পরে।
আরও পড়ুন>>>>>

প্রাথমিক বিদ্যালয়

৫:৫৩ PM Posted In Edit This 0 Comments »
খুব ছোটবেলার কথা তেমন একটা মনে নাই। ১৯৯৬ সালে আমি প্রখম বারের মত পড়াশোনার উদ্দ্যেশ্যে স্কুলে যাওয়া শুরু করি। এনায়েত নগর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। এখানে এক বছরের মত পড়াশোনা করি। প্রথম শ্রেনী এখানেই শেষ করি। দ্বিতীয় শ্রেনীতে আর পড়া হয়নি। সরাসরি তৃতীয় শ্রেনীতে ভর্তি হই রসুলপুর কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। তখন ১৯৯৭ সাল। ১৯৯৯ সাল অর্থাৎ পঞ্চম শ্রেনী পর্যন্ত এখানেই অবস্থান করি।রসুলপুর কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আমার বেশ কয়েক জন বন্ধু ছিল। তাদের মাঝে যাদের কথা খুব মনে পরে: হেলাল, রাসেল,ইসরাফিল, ফয়সাল, আলো, রাজিব আরো অনেক। ওদের সাথে এখন অনেক কম যোগাযোগ হয়। আসলে সবাই নিজেকে নিয়ে খুব ব্যস্ত খাকে। হয়তো কাজ ও পড়াশোনার জন্য সময় বের করা যায় না বলেই এমন হয়।আমি খুব নষ্টালজিক। আমি ওদের অনেক অনেক মিস করি। আর অনেক ভালবাসি।এটা খুব ছোট একটা স্কুল ছিল। দুই জন শিক্ষক ও দুই জন শিক্ষিকা ছিলেন। হুমায়ুন কবির মিন্টু স্যার, বাবুল স্যার, ফাহমিদা ম্যাডাম, আরেক জন ম্যাডামের নাম মনে নাই। যখন গ্রমে যাই স্যারদের সাথে দেখা হয়। আমি স্যারদেরকে খুব ভালবাসি। আমার একটা ভাল গুন আছে। আমি এখন পর্যন্ত যত স্যারের কাছে পড়েছি সবাই বলত আমি ওনাদের সেরা ছাত্র ( সরা ছাত্র মানে মেধাবি না কিন্তু) । আমাকে সব স্যাররাই আদর করত। এসব দিনের কথা মনে পড়লে খুব ভাল লাগে। আমার থারাপও লাগে সেই স্বপ্নের দিন গুলো হারিয়ে।দিনগুলো মোর সোনার পাতায় রইল না,সেইযে আমার নানা রঙ্গের দিনগুলো।
আরও পড়ুন>>>>>

সেই দিন দেখা হয়েছিল

৩:৪৮ AM Posted In Edit This 0 Comments »
আমার এক বন্ধুআমরা মাধ্যমিকেএকসাথে পড়তাম। আজ অনেক দিন পর সে আমাকে জিঙ্গেস করল আমিকেমন আছি। তাকে বলতে পারিনাই সবাইতো ভাল থাকতে পারেনা। কেমন যেন বিরক্তিকর লাগলআজ। একটু আবেগও কাজ করলনা। সত্যি আমি আর নেই সে আমি। যাহোকতার একটা বাচ্চাহয়েছে। এখন সে পুরো দস্তুর গৃহিনি। তাকে বললাম স্রোতে বাসিয়ে দিয়েছি নিজেকে।কোন ডেসটিনেশন নাই। তবে একটা প্রবল চাওয়া আছেযেন ভাল থাকি সবসময়।
আরও পড়ুন>>>>>