বদলে যেতে চাই

৮:৫৫ PM Posted In Edit This 0 Comments »
গত কিছু দিন ধরে ভবিষ্যত নিয়ে খুব চিন্তিত। প্রোগ্রামার হওয়ার খুব ইচ্ছা। স্বিদ্বান্ত নিতে পারছি না। পিএইচপি, সি শার্প, নাকি জাভা দিয়ে শূরু করব। গত কয়েক দিন ধরে লিনাক্স ইউজ করার জন্য খুব প্রস্তুতি চলছে। মনটাও খুব ভালো নেই। মনে হচ্ছে গ্রহ চুত্য হয়ে যাচ্ছি। পড়াশোনা করতেও ইচ্ছে করতেছে না। গত কাল স্টিভ জবসের জীবনিটা পড়লাম। তিনি এপ্যালের প্রতিষ্টাতা। মাঝে মাঝে মনে হয় কোন এক মনিষি বা সফল কারো জীবণি বেছে নিয়ে তার মত হয়ে যাই। আবার ভাবি স্টিভ জবস ভার্সিটি ছেড়ে দিয়ে কত বড় এক ব্যাক্তিত্ব হয়ে গেলেন। সব ছেড়ে দিয়ে নিজের ভালবাসার কাজটি বেছে নেই। এই রকমও ভেবেছি অনেক বার।
আমার আশে পাশে ইন্সপায়ারেশন দেওয়ার মত কেউ নেই। আমার ফ্রেন্ডরা কিছু বুঝে না বললেই চলে। সারাক্ষন শুধু গালফ্রেন্ডকে খুশি করার চিন্তায় ব্যাস্ত। তাদের সুখি জীবনে হয়ত ভবিষ্যত ভাবার কোন প্রয়োজনই দেখা দেয়নি। ওদেরতো অনেক ভালো অবস্থা। কিন্তু আমারত তেমন না। সুতরাং ওদের সাথে তাল মিলালে চলবে না। আমাকে আমার মত হতে হবে। আমাকে অবশ্যই অসাধারন হতে হবে। আবার ভাবি এক কষ্ট করে এত পড়াশোনা করে কি হবে। মৃত্যুতো ওৎ পেতে আছে। মরে গেলেতো সব শেষ। একটু পর আবার ভাবি তাই বলে কি থেমে যাব। না। তাতো হয় না।
খুব ইচ্ছা আব্বাকে দেখাই আমার কষ্টের জীবনটা। তাহলে হয়তো আর কষ্ট করে এই শহরে আর পড়া শোনা করতে হবে না। কিন্তু যখনই আব্বা ফোন করে তখনই মন ভালো হয়ে যায়। আসলেই আব্বাকে অনেক ভালবাসি। তাই কিছু বলতে পারি না। একদিন ঠিকই বলব। হয়তো বলব না। জানি না কি হবে আমার।ইদানিং সিগারেট খাওয়াটা অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। জীবনটাকে অপচয় করে ফেলেছি। এখন আর ফিরার সময় নাই। তাই শুধুই কষ্ট পাই।
আরও পড়ুন>>>>>

সহজে বলে দেয়া কতগুলো কঠিন কথা

১:৩১ AM Posted In Edit This 0 Comments »
আমার এখন আর কষ্ট হয় না তোমার জন্য। সত্যি বলছি বুকের ভেতর আর কোন দীর্ঘশ্বাস জন্ম নেয় না। কিন্তু জান খুব নিঃসঙ্গ মনে হয় নিজেকে। মাঝে মাঝে তোমাকে আমার মনে পড়ে। যখন মনে পড়ে আমার সময় কিছুক্ষণের জন্য থমকে যায়। কিছু স্মৃতি আমার চোখের সামনে ভাসতে থাকে। এরপর আমি তোমাকে আর ভাবি না, ভাবতে পারি না। অথচ একদিন এমন ছিলাম না আমি, সারাক্ষণই তোমাকে ভাবতাম। আমার ঐ চরম মূহুর্তগুলোতে একমাত্র অনুভূতি ছিলে তুমি।আমি তোমাকে ভাবতে চাইতাম না, জোর করে ভুলে থাকতে চাইতাম তোমাকে। কিন্তু পারতাম না। ভুলে যাবার প্রচন্ড চেষ্টা করে যতই আমি নিজের ভেতরে যত প্রবেশ করি, ঘুরে ফিরে চলে আমি ঠিক চলে যেতাম তোমার কাছে। তোমাকে নিয়ে আমার চারপাশে একটা বৃত্ত তৈরি হয়ে গিয়েছিল। আমি সেই বৃত্তের মাঝে ঘোরপাক খাচ্ছিলাম। শত চেষ্টা করেও আমি সেই বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আসতে পারছিলাম না। অসংখ্য নির্ঘুম রাতে আমি ভেবেছি তোমার কথা, তোমার ফিক করে হেসে ফেলা হাসির শব্দের কথা, যে হাসির শব্দ আমাকে ভুলিয়ে দিত আমি বন্দী, আমি অসহায়। তোমাকে ভালবাসা অনেক বড় অপরাধ ছিল। আমি মেনে নিয়েছিলাম আমার ভাগ্য, যেমন করে মৃত্যুর অপেক্ষায় থাকা প্রাণী মেনে নেয় তার চরম সত্য। আমি এখনো হয়তো তোমাকে ভালবাসি। আমি যতদুর যাই সরল রেখা দেখি আমার অন্তরে। তারপর বিন্দুর মত থেমে যাই শুধু অবস্থান নিয়ে কোন প্রকার গানিতিক প্রমান ছাড়া। এই কথাগুলো অন্তরেব অন্তস্থল থেকে উচ্চারিত হওয়া কিছু শব্দের প্রকাশ মাত্র। বিশ্বাস কর নন্দিনী ভালবাসার যে কি আনন্দ। সারা রাত জেগে যখন সকাল বেলা প্রচন্ড ঘুম আর মাথা ব্যাথা নিয়ে ভার্সিটি যাই ভাবি তোমাকে নীল আকাশে উরিয়ে দিলাম ঘুড়ির মত নাটাই সূতো ছাড়া। এখনতো আর সেই সময় নাই। প্রেমিকা এখন পাওয়া যায় বাজার দরে পতিতার মত। আমি প্রোফেশনাল হতে চাই না। আমি মুক্তি চাই। তবু তোমার জন্য কাঁদি। যখন রাস্তায় হাটি মনে মনে ভাবি তুমি আমায় দেখতেছ। অথবা মনে হয় তুমি আমার পাশে আছ। মাঝেমাঝে কল্পনায় আরও অনেক দূড় চলে যাই। না! আমি থমকে যাই। কারন এটা অর্থহীন।
আরও পড়ুন>>>>>

অতঃপর বলার কিছুই থাকেনা

১:১৩ AM Posted In Edit This 0 Comments »
"ব্যাস্ততা আমাকে দেয়না অবসর”।সব কিছুই কেম যেন হয়ে যাচ্ছে। আমি জানি না আমার কি কাজ। আমি সময়গলো কাজে লাগাতে জানি না। ঘুমিয়ে আর নেট ব্রাউজিং করে আমার সময় কেটে যায়। প্রতিদিনই কিছু না কিছু কাজ আগামি দিনের জন্য রেখে দেই। আমি কোন কাজই সময়ে করতে পারি না। আমার অলসতার জন্য জীবনে অনেক কিছুই হারিয়েছি। সেটা বুঝতে পারি কিন্তু সেই সীমাবব্ধতা থেকে মুক্তি মিলেনা কিছুতেই। প্রতিদিন বদলে যাওয়ার শপথ নেই। আবার সব কিছু ভুলে সেই আগের মত হয়ে যাই। সেই কল্পনায় বন্যতা আর শরীরে অলসতা নিয়ে আবার ছুটে যাই ব্যর্থদের অনূসরন করতে।মাঝে মধ্যে নিজেকে খুব অসহায় মনে হয়। তখন চোখ বন্ধ করে দুই হাত বাড়িয়ে কারো অস্থিত্বের কল্পনা করি। না, কেই আসে না। আসার কথাও না। আসারতো নিয়মও নেই। সবাইতো ব্যার্থতাকে মাড়িয়ে যেতে চায়। কে কতটা পারে সেটা সে নিজেও জানে না। যখন দাড়ি পরার সময় এসে যায় তখন ভাবতে বসে শুরুর হিসাব। মিলে না সবার। কেউ আমার দলে চলে আসে আর কেউ সফল হয়।আমি খুজে দেখি আমার অতীত সঙ্গিরা কেমন আছে। আমিই আগের মত আছি বাকিরা হয় বদলে গেছে আথবা মরে গেছে। কিন্তু এই শ্রেনিতে কেউই আমাকে সঙ্ঘ দেওয়ার জন্য থাকে না। আমি আবার একা হয়ে যাই।
আরও পড়ুন>>>>>

মধুর যন্ত্রনা

১২:৫৩ AM Posted In Edit This 0 Comments »
আমি জানি সে আমার কথা বিশ্বাস করেনা । তবু যত্ন করে শাঁড়ি পরে। চুল বাঁধে ।...চোখে কাজল দিয়ে ছাদের রেলিং এর ধারে দাঁড়িয়ে থাকে । সে... অপেক্ষা করে । আমি কখনো যাই না । যাবার নিয়ম নেই । অর্থহীন ভালোবাসা আমাকে পিছু টানেনা । কারণ আমাকে তো আর দশটা সাধারন ছেলের মতো হলে চলবেনা । আমাকে হতে হবে অসাধারণ ।♥
আরও পড়ুন>>>>>

ভার্সিটি এবং আমার ব্যার্থতার সাতকাহন

১:১২ AM Posted In Edit This 0 Comments »
ঢাকা ইউনিভার্সিটি ও জাহাঙ্গির নগর ইউনিভার্সিটিতে ট্রাই করে চান্স পাইনি। ২০০৮ সালের জুলাইয়ে ভর্তি হই দেশের অখ্যাত এক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। অনেক স্বপ্ন নিয়ে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইন্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তি হই। ভার্সিটির নাম ঢাকা ইন্টারনেশনাল ইউনিভার্সিটি। সূর্য হেলে পশ্চিমে দোলে। ধীরে ধীরে কেটে যাচ্ছে সময়। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখন বাড়ি ফিরার সময় হয়েছে। কিন্তু দেখা হয়নি কিছুই।( সব কিছু এখনি লেখা সম্ভব না। আশা করি সময় হলে আপডেট করব)যাহোক স্বপ্নের চারায় পানি দেয়ার মত কিছুই পাইনি। দেখি এবার নিজেকে কতটুকু সাহায্য করতে পারি। ভার্সিটি নিয়ে অন্তত ১০টা পোষ্ট লিখা যাবে। ব্যার্থতার সমস্ত সিড়ি এখানেই তৈরি হয়েছে। অনেক হাসি কান্না, তামাশা, প্রতারনা, আনন্দ, আর অনেক বেশী কষ্ট এই ভার্সিটি লাইফেই ঘটেছে। ভার্সিটির প্রিয় বন্ধুদের মধ্যে সাকিরুল ইসলাম, শাহীদুল ইসলাম, সন্জয়, ইয়াকুব, নিরন্জন, উজ্জল, সুজন আরো অনেক। ওরা অনেক হেল্পফুল। আমার বিভিন্ন সমস্যায় ওদের কাছ থেকে অনেক হেল্প পাই।
আরও পড়ুন>>>>>

নির্জন বিষন্নতা

১:০৯ AM Posted In Edit This 0 Comments »
আমি খুবই অস্থির একজন মানুষ। সারাক্ষন স্বিদ্ধান্তহীনতায় ভূগি। সবসময় হতাশা লেগেই আছে। আমি মাঝেমাঝে ইনসিকিউর ফিল করি। আমার কোন ডেস্টিনেশন নাই। সময় চলে যাচ্ছে প্রতিদিনের মত আজও। খুব খারাপ একটা দিন পার করলাম। আমার আলসেমিটা বোধ হয় কখনোই যাবে না। আমি সময়ের মূল্য দিতে পারছিনা। মানুষের সময়গলো নাকি অনেক মূল্যবান, কই…? আমি তো বেঁচে আছি এখনো আমার সময়েরতো মূল্য খুজে পাচ্ছিনা।আমার প্রতিটা দিন একই রকম কাটে। সকালে যখন ঘুম থেকে উঠি দেখি সূর্য উঠেছে। তখন মনে পরে আজ কেটে যাচ্ছে আরেকটা দিন। সূর্যাস্তের পর কখনো মনে পরে না আজ কোন নতুন কিছু পেয়েছি কিনা। এমন কি কষ্টগুলোও সেই আদিম আর বন্য। এভাবেই কাটিয়ে দেই আমার সময়গুলো। তবে মাঝে মাঝে নিজেকে খুব সুখি মনে হয়। ভেসে যেতে ইচ্ছে করে সমুদ্রে অথবা নিলিমায়। আমার হারিয়ে যেতে খুব ইচ্ছে হয়। আবার কখনো ইচ্ছে হয় সিনবাদের মত জাহাজের পাল উরিয়ে দেই। আমার বাস্তবতা আমাকে ফাঁকি দিলেও স্বপ্নগুলো আমাকে সারাক্ষন সঙ্গদেয়। আর আমি এভাবেই আনন্দ পাই প্রত্যেকটা সময়।
আরও পড়ুন>>>>>

আমার প্রিয় গান ও লিরিক

১:০০ AM Posted In Edit This 0 Comments »
আমি গান শুনতে খুব পছন্দ করি। হাবিব, তাহসান, তপু আরও অনেকের গানই শুনি। হিন্দি গানও আমার খুব পছন্দ। যা হোক আমার প্রিয় গানটি হলFive Hundred Miles -by The Brothers Fouryoutube link  এর জন্য ক্লিক করুন  
গানটির লিরিক: 
If you miss the train I'm on,
You will know that I am gone, 
You can hear the whistle blow a hundred miles.
A hundred miles, a hundred miles,
A hundred miles, a hundred miles,
you can hear the whistle blow a hundred miles.

Lord, I'm one, Lord, I'm two,
Lord,I'm three, Lord, I'm four,
Lord,I'm five hundred miles a way from home.
Away from home, away from home,
Away from home, away from home,
Lord, I'm five hundred miles away from home.

Not a shirt on my back,
Not a penny to my name.
Lord, I can't go back home this-a way.
This-a way, this-a way,This-a way, this-a way,
Lord, I can't go back home this-a way.

If you miss the train I'm on,
You will know that I am gone,
You can hear the whistle blow a hundred miles.
A hundred miles, a hundred miles,
A hundred miles, a hundred miles,
You can hear the whistle blow a hundred miles.
আরও পড়ুন>>>>>

কিছু ভাল লাগার জিনিস

১:১৬ AM Posted In Edit This 0 Comments »
প্রিয় বই 
- নৌকা ডুবি-> রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ( নৌকাডুবি তিন বার পরেছি। আরও অনেক বার পরার ইচ্ছে আছে। যারা বই পরাকে ভালবাসেন তারা একবার পরে দেখবেন। অসাধারন একটা উপন্যাস) 
-গড ফাদার-> মারিও পুজো ( কি বলব বিশাল এক বই। যত বার পরি ভাল লাগে। এই বইয়ের মাধ্যমে ইংরেজী লেখকদের বই পড়া শুরু। আমি জীবনেও এই বইয়ের কথা ভুলতে পারবনা। দারুন ওকটা বই। 
-লা মিসারেবল->ভিক্টর হুগো ( টাচিং একটা বই। অসাধারন। যত বার পড়ি কষ্ট পাই) 
প্রিয় লেখক 
- শরৎ চন্দ্র চট্রোপধ্যায় 
-কাজী নজরুল ইসলাম 
-হুমায়ুন আহমেদ 
অবসরে যা ভাললাগে 
-নেট ব্রাউজ 
-ঘুম 
-ভ্রমন 
প্রিয় খেলা 
-ক্রিকেট। ( অন্য কোন খেলাকে ক্রিকেটের ১০০০ ভাগের একভাগও ভাল লাগে না) 
প্রিয় দল 
-বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম 
-ইংল্যান্ড ক্রিকেট টিম 
-ব্রাজিল ও পর্তুগাল ফুটবল টিম 
-ফুটবল ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ 
প্রিয় খেলোয়ার 
-ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো 
-কেভিন পিটারসেন 
-ডেনিয়েল ভেটরি 
-রিকার্ডো কাকা 
প্রিয় মুভি 
-টাইটানিক ( যতবার দেখি প্রতিবার মনে হয় আজই প্রথম দেখছি)-ব্যাচেলর 
-হাজার বছর ধরে 
প্রিয় নায়ক 
-লিওনার্দি দি কেপ্রিও 
-আমির খান 
-( কোন নায়িকাই ভালো লাগে না) 
প্রিয় গান 
-ফাইভ হান্ড্রেড মাইলস-> দি ব্রাদারস ফোর 
-সপ্নের চেয়ে মধুর-> হাবিব 
প্রিয় খাবার-ভাত ও ভাতের সাথে যে কোন কিছু। যা ছাড়া আমার একদম হয় না। 
-চানাচুর, ঝালমুড়ি, সিঙ্গারা, ফ্রাইড চিকেন আর সফট ড্রিংকস।
আরও পড়ুন>>>>>

কলেজের সংক্ষিপ্ত সময় ( এইচএসসি )

১২:৫৮ AM Posted In Edit This 0 Comments »

মুন্সি আজিম উদ্দিন কলেজেভর্তি হই ২০০৫ সালে। কলেজে খুব বেশী মজার স্মৃতি নেই। তবে কলেজের হোষ্টেলজীবনটা আজও মিস করি। বিশেষ করে স্যার যখন ঘুমিয়ে পড়ত তখন আমরা ছাদেআড্ডা দিতাম আর মাঝেমাঝে কার্ড খেলতাম। এনামুল, নুরে আলম, মাসুদ পারভেজ, কাউসার আমার খুব কাছের বন্ধু ছিল। ওদের সাথে এখনতেমনযোগাযোগ হয় না। আরআমার প্রিয় শিক্ষকের নাম আল আমিন। স্যার আমাকে খুব ভালবাসত আমিও। ওখনোস্যারের সাথে মাঝে মাঝে যোগাযোগ হয়। ২০০৭ সালে আমি এইচএসসিপরিক্ষাদেই।
আরও পড়ুন>>>>>

মাধ্যমিক বিদ্যালয়।

৭:১৯ PM Posted In Edit This 0 Comments »
২০০০ সালের জানুয়ারী মাস। আমার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রথম দিন। জানুয়ারী মাসে তখন হাড় কাপানো শীত পড়ত। চাঁদপুর জোলার মতলব থানার একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নাম জমিলা খাতুন উচ্চ বিদ্যালয়। দিনক্ষন মনে নাই শুধু মনে আছে আমি ও আমার দুই কাজিন একসাথে গিয়েছিলাম ভর্তি হতে। যাহোক, যেদিন প্রথম ক্লাসে গেলাম সেদিন একটু দেরি করে ফেলেছিলাম। প্রথমে ইংরেজি ক্লাস ছিল। সংকর স্যার ছিলেন মাধ্যমিকের আমার প্রথম শিক্ষক। প্রথম প্রথম সব কিছুই অন্য রকম। সেদিন খুবই উপভোগ করেছিলাম।ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত এখানেই পড়াশোনা করি। সম্ভবত আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্মৃতিময় অধ্যায়। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত আমি স্কুলের হোষ্টেলে থেকে পড়াশোনা করি। হোষ্টেল জীবনের কথা আমি জীবনেও ভুলতে পারবনা। খুব খুব মজার ছিল সেই সময় গুলো। এখন সেই সময়গুলো খুবই মিস করি।আমি ২০০৫ সালে বিঙ্জান বিভাগ থেকে এসএসসি পরিক্ষা দেই। আমরা যখন পরিক্ষা দেই তখন আমাদের সময়গুলো খুবই দারুন ছিল। হোষ্টেল থেকে রিক্সা অথবা ট্রলারে করে পরিক্ষা দিতে যেতাম। ওহ......... সেই দিনগুলো কি দারুন ছিল। আজ আবার সেই দিনগুলো ফিরে পেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। জানি তা ফিরে পাওয়া সম্ভব না। তবু ও নষ্টালজিক আমি বারবার ফিরে পেতে চাই সেই সময়। আমার মনে হয় যদি আবার ভর্তি হতে পারতাম জমিলা খাতুন উচ্চ বিদ্যালয়ে। মাধ্যমিক অধ্যায়টা আমার জীবনের শ্রেষ্ট সময়। ওই সময়ের বন্ধুদের মধ্যে বিভূতি, ইসরাফিল, হেলাল, মফিজুল ইসলাম, এনামুল এবং আরো অনেক। ওদের অনেক মিস করি। স্যারদের মধ্যে মনিরুজ্জামান স্যার, আবুল হাসেম, মোস্তফা স্যারের কথা খুব মনে পরে।
আরও পড়ুন>>>>>

প্রাথমিক বিদ্যালয়

৫:৫৩ PM Posted In Edit This 0 Comments »
খুব ছোটবেলার কথা তেমন একটা মনে নাই। ১৯৯৬ সালে আমি প্রখম বারের মত পড়াশোনার উদ্দ্যেশ্যে স্কুলে যাওয়া শুরু করি। এনায়েত নগর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। এখানে এক বছরের মত পড়াশোনা করি। প্রথম শ্রেনী এখানেই শেষ করি। দ্বিতীয় শ্রেনীতে আর পড়া হয়নি। সরাসরি তৃতীয় শ্রেনীতে ভর্তি হই রসুলপুর কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। তখন ১৯৯৭ সাল। ১৯৯৯ সাল অর্থাৎ পঞ্চম শ্রেনী পর্যন্ত এখানেই অবস্থান করি।রসুলপুর কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আমার বেশ কয়েক জন বন্ধু ছিল। তাদের মাঝে যাদের কথা খুব মনে পরে: হেলাল, রাসেল,ইসরাফিল, ফয়সাল, আলো, রাজিব আরো অনেক। ওদের সাথে এখন অনেক কম যোগাযোগ হয়। আসলে সবাই নিজেকে নিয়ে খুব ব্যস্ত খাকে। হয়তো কাজ ও পড়াশোনার জন্য সময় বের করা যায় না বলেই এমন হয়।আমি খুব নষ্টালজিক। আমি ওদের অনেক অনেক মিস করি। আর অনেক ভালবাসি।এটা খুব ছোট একটা স্কুল ছিল। দুই জন শিক্ষক ও দুই জন শিক্ষিকা ছিলেন। হুমায়ুন কবির মিন্টু স্যার, বাবুল স্যার, ফাহমিদা ম্যাডাম, আরেক জন ম্যাডামের নাম মনে নাই। যখন গ্রমে যাই স্যারদের সাথে দেখা হয়। আমি স্যারদেরকে খুব ভালবাসি। আমার একটা ভাল গুন আছে। আমি এখন পর্যন্ত যত স্যারের কাছে পড়েছি সবাই বলত আমি ওনাদের সেরা ছাত্র ( সরা ছাত্র মানে মেধাবি না কিন্তু) । আমাকে সব স্যাররাই আদর করত। এসব দিনের কথা মনে পড়লে খুব ভাল লাগে। আমার থারাপও লাগে সেই স্বপ্নের দিন গুলো হারিয়ে।দিনগুলো মোর সোনার পাতায় রইল না,সেইযে আমার নানা রঙ্গের দিনগুলো।
আরও পড়ুন>>>>>

সেই দিন দেখা হয়েছিল

৩:৪৮ AM Posted In Edit This 0 Comments »
আমার এক বন্ধুআমরা মাধ্যমিকেএকসাথে পড়তাম। আজ অনেক দিন পর সে আমাকে জিঙ্গেস করল আমিকেমন আছি। তাকে বলতে পারিনাই সবাইতো ভাল থাকতে পারেনা। কেমন যেন বিরক্তিকর লাগলআজ। একটু আবেগও কাজ করলনা। সত্যি আমি আর নেই সে আমি। যাহোকতার একটা বাচ্চাহয়েছে। এখন সে পুরো দস্তুর গৃহিনি। তাকে বললাম স্রোতে বাসিয়ে দিয়েছি নিজেকে।কোন ডেসটিনেশন নাই। তবে একটা প্রবল চাওয়া আছেযেন ভাল থাকি সবসময়।
আরও পড়ুন>>>>>

আমার ব্যর্থ আত্ম-সম্মোহন

৬:০০ PM Posted In Edit This 0 Comments »
এখন প্রায়ই মাঝ রাতে ঘুম ভেঙ্গে যায়। গলাটা যেন শুকনো কাঠ হয়ে যায় তবুও যেন পিপাসা পায় না। টেবিল থেকে হাত বাড়িয়ে পানির গ্লাসটা উঠিয়ে নেই। বিছানায় বারবার পাশ ফিরতে ইচ্ছে করে না। বেলকনিতে দাড়িয়ে স্থির দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে চাঁদের দিকে। মাঝে মধ্য চাঁদটা আমায় ফাঁকি দিয়ে লুকিয়ে পরে দূরের দেবদাড়ু গাছের আরালে। আমার দীর্ঘক্ষনের নরবতা ভাঙ্গে রাত জাগা কোন পাখির ডানা ঝাপটানিতে।মাঝেমাঝে সন্ধ্যারাতে সোডিয়াম লাইটের আলোয় রাস্তায় হাটি। আশেপাশে তাকিয়ে দেখি, আমার মত মন খারাপ করা আর কোন মানুষ আছে কিনা। আশ্চর্য!!! সবাই কত ব্যস্ত। একাই আমি আবার হেটে চলি অজানার উদ্দ্যেশ্যে।কখনো রেললাইনের পথ ধরে হেটে চলি চারু কলা কিংবা বদ্ধ্যভুমিতে। শহীদ মিনারের পাশ দিয়েও হেটে চলি একাকি। আর মনেমনে প্রতিঙ্ঘা করি ওই অহংকারি মেয়েটির জন্য আমি আর মন খারাপ করে থাকবনা। আজ থেকে আমার কোন কষ্ট নেই। আমি আর কোন কষ্ট পাব না।ব্যর্থ হয় আমার আত্ম-সম্মোহন। একরাশ না পাওয়ার কষ্টে আচ্ছন্ন হয় আমার অনিয়ত্রিত মনটা। আমি আবার ভাবতে থাকি। গড়তে থাকি আরেকটা সপ্ন। অতঃপর আবার মন খারাপ করে থাকি।
আরও পড়ুন>>>>>

আমার প্রিয় ভুলগুলো।

২:৪২ PM Posted In Edit This 0 Comments »
আমার ব্যাক্তিগত জীবনে ভূলের হিসাব করতে গেলে আমি নেহাত বিপদেই পরে যাব। মাঝে মাঝে মনে হয় আমি যা করেছি তার বেশীর ভাগই ভুল। কখনো কখনো মনে হয় যদি আবার শুন্য থেকে শুরু করতে পারতাম। তবে আর একটাও বাজে কবিতা লিখতাম না, ঘুমিয়ে সময় নষ্ট করতাম না এক বিন্দুও….সবার সঙ্গে হেসে হেসে কথা বলতাম।আমি কিন্তু রাগিনা, তবে ভীষন অভিমানি। আশেপাশের সবার উপর আমার আমার অভিমান হয়। তবে কাউকে বুজতে দেইনা। নিজের কষ্টকে নিজের মধ্যে আবদ্ধ করে রাখি। তবে আমি কিন্তু দুঃখিনা দারুন সূখি মানুষ। যখন ছোটখাটো ব্যাপারে মন খারাপ হয় তখন অভীমান দানা বাঁধে। তখন ভাবতে বসি আথবা লিখতে। নিজের কষ্টগুলোকে অনুবাদ করি কবিতার ভাষায়। আথবা গিটারের টুংটাং শব্দে দূরের মেঘের আরালে হারিয়ে যায় আমার বিষন্নতা।সব সময়ই আমার মনে হয় আমি কিছুই পারি না। মনে হয় কেন যে আগে থেকে সব কিছু শিখে রাখলাম না। তাহলে আর এত ব্যর্থ সময় পার করতে হত না। তাই সবার প্রতি আমার অনুরোধ আগে থেকে সব কিছু শিখে রাখবেন।
আরও পড়ুন>>>>>

আমি কেন যেন এই রকমই

১২:৩৭ AM Posted In Edit This 0 Comments »
আমার পরিচয় বলতে এতটুকুই, সবই আমাকে আল আমিন বল ডাকে। এটাই আমার নাম। আমি গল্প করতে, পড়তে ও লিখতে ভালবাসি। মাঝেমধ্যে কবিতাও লেখি। আমার বেশীর ভাগ সময় কাটে দুঃশ্চিন্তা করে। মনেমনে তাজমহল ও বানাই। আবার আফগানিস্তান স্বাধীনও করি। আমি খুব কল্পনা বিলাসী। মাথার মধ্যে সবসময় বিভিন্ন চিন্তা গুরপাক খায়। অবসরে গান শুনি, নেট ব্রাউজ করি, চেটিং করি, মাঝে মাঝে ঘুরতে রের হই। আর সমুদ্র আমার খুব প্রিয়। বিকেল বেলা নদীর ধারে একলা বসে থাকতে ভাল লাগে। বন্ধুরা আমার খুব প্রিয় হলও আমি তাদের কাছ থেকে দুরে থাকি।আমি খুবই অন্তর্মুখি। কখনো আবার বেশী কথাও বলি। সাধারনত উপযাচক হয়ে কথা বলি না। বেশীর ভাগ সময় বাসায় কাটাই। চা, সিঙ্গারা, ঝাল মুড়ি ও চানাচুর খুব প্রিয়। মাঝে মাঝে রান্না করতেও ভাল লাগে। আর কী বলব। আই হেট লাভ স্টোরিস। মেয়েদের প্রতি আগ্রহ আছে কিন্তু আসক্তি নাই। aND tHAT'S iT.
আরও পড়ুন>>>>>